পোস্টগুলি

বিচারপতির কাব্য - অভি গাঙ্গুলি

ছবি
  বিচারপতির কাব্য অভি গাঙ্গুলি   মহামান্য! কথাটা এখন অতি সামান্য করে ফেলেছে ওরা। শুকনো ফুলের তোড়া দিয়ে শ্রাদ্ধে শ্রদ্ধা নিবেদন আর কী।   কিন্তু মনে রেখো , আমাকে মহামান্য না মানলেও আমি মহামান্য মানি তাঁকে যিনি ছদ্মবেশে মুচকি হেসে সুখ মায়া ত্যাগ করে দেশের দশের জন্য অজানায় পাড়ি দেন।   আমি মহামান্য মানি তাঁকে যিনি পায়ে হেঁটে কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী দেখে বলেন মুচি মেথর ভারতবাসী আমার ভাই।   সাইরেন , লালবাতি আর সোনার চেন ভর্তি ছাতি তোমাদের মালা মান্যতার জন্য মহামান্য হই নি কেউ   এই ধরিত্রী ধন ধান্য   মহামান্য   তোমরা শুধু ফেউ।

বিচারপতির কাব্য - অভি গাঙ্গুলি

ছবি
  বিচারপতির কাব্য অভি গাঙ্গুলি   জানি...   বিচারের বাণী কাঁদে   নীরবে নিভৃতে কাঁদে   কবিতায় আমি দেবো রায়   কবিতায়... শুধু কবিতায়।

অপু: বাংলা মাটির এক তারা - প্রীতম দে

ছবি
  বাংলাদেশের নায়িকা বলতেই আমরা কলকাতার লোকজন ভাবি জয়া এহসান। নায়িকা হিসেবে অপু বিশ্বাসের নাম সেই দেশে যে কত লোকপ্রিয় তার সম্বন্ধে আমরা কণামাত্র ধারণা রাখি না। পরিমনী নিয়েও এদেশি পুরুষের নেট-মহলে ও নিদ-মহলে আলোড়ন উঠেছে বটে , তবে তা ক্ষণস্থায়ী বুদবুদ-মাত্র।      এত কম বয়সেই নায়িকা অপু বিশ্বাসের সিনেমার সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে। ফেসবুকে ৮ মিলিয়ন ফলোয়ার। অন্যান্য নায়িকা তো বটেই , শাকিব খানের থেকেও মিলিয়ন-দুই বেশি।      কলকাতার রেস্তোরাঁয় সেই দিনটি কোনওদিন ভুলতে পারব না। আকাশের একটি তারা সেদিন আমাদের সঙ্গে লাঞ্চ করেছিল। সেদিন অনেক গোপন কথা শেয়ার করেছিল সে। দুই পরিবারের গেট টুগেদার। আমার মেয়ে আর অপুর পুত্র জয় , দুই ভাইবোন খেলা করছে। আর অন্যদিকে অপু একের পর এক ইলিশ রান্নার রেসিপি বলছে আমার সহধর্মিনীকে। সে একসময় হাত পুড়িয়ে রান্নাও করেছে। সেদিনই জানতে পারি তার ব্যক্তিগত জীবনটা সিনেমার থেকে কোনও অংশে কম নয়। একান্ত গোপন সেসব কথা দেওয়ালের কাছেও বলতে পারব না। তবে এটুকু বুঝি মা হওয়াটা তার কাছে অন্যদের মতো জাস্ট স্টেটাস নয় , একটা একপেশ...

সখী, আইপিএল কারে কয়? সে কি কেবলই ধামাকাময়? - রণদীপ নস্কর

ছবি
  ২০০৩ সালে ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের মাথা থেকে যখন টি - টোয়েন্টি নামক ক্রিকেটের এক মিনি - ভা র্স নের বুদ্ধিখানা বেরোল – দূরদর্শী হওয়া সত্ত্বেও তাঁদের কেউই নিশ্চয়ই কল্পনা করেননি , কুড়ি বছর পরে কুড়ি - বিশের ক্রিকেট এমন করে গোটা পৃথিবীতে জাঁকিয়ে বসবে ; দু - বছর অন্তর অন্তর বিশ্বকাপ হওয়া ছাড়াও একাধিক দেশে নিয়ম করে সারাবছর চলবে নিজস্ব ফ্র্যাঞ্চাইজি টি - টোয়েন্টি লিগ । ক্রিকেটের যে সংস্করণ এসেছিল নেহাতই কাউন্টি ক্রিকেটের একঘেয়েমি থেকে দর্শকদের সাময়িক মুক্তি দিতে ; ঠাসা সূচির মধ্যে একটু তাজা ‘ ফিলার ’- এর ভূমিকায় – অচিরেই সেই সংস্করণ হয়ে উঠল ক্রিকেট খেলাটির অন্যতম প্রতিনিধিস্থানীয় সংস্করণ । এবং , এর জন্মলগ্নে মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতার অধ্যাপক কলিন অ্যাগার যে বিশেষণটি হয়তো অজান্তেই ব্যবহার করেছিলেন , তার যাথার্থ্য ২০২৩ - এর পৃথিবীতে এসে আইপিএলের দিকে তাকালেই দিনের আলোর মতো বোঝা যাবে । অ্যাগার টি - টোয়েন্টিকে বলেছিলেন , ‘ তিন ঘণ্টার স্পেকট্যাকল ’ । স্পেকট্যাকল – এই শব্দটা...