‘ক্যাপ্টেন তুমি কিচ্ছু বোঝোনি।’
![ছবি](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjFV7MYCTx_gJNpcEdK9uLn1NnAdBEjlZCC-rcy4wU6jV1mFIv5r-2q28twenIPLiEE98pTVwkv-f9F6A7LMmM7sJVUliw3zI8qEvNFFGzNWbmyzaJo6ychNPOdsz90HJ2sRHWqSjdz6C9LHPNr_4HoNP9yDr8aStW-GbvJjesZSJCwBg5Sk7VRjjLITpo/w640-h401/Tintin.jpg)
‘ক্যাপ্টেন তুমি কিচ্ছু বোঝোনি।’ টিনটিনে জাতিবিদ্বেষ? সত্যি? ২০০৫ সালে ইংল্যান্ডের বিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থা এগমন্ট একটি বই প্রকাশ করেন। বইটি বিগত প্রায় পঞ্চান্ন বছর ধরে নিষিদ্ধ ছিল। বইটির সঙ্গে তারা একটি প্রতিবেদনও প্রকাশ করেন। প্রতিবেদনটিতে বলা হয় যে, এই বইটি কেবল প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যই। বইটিতে বুর্জোয়া এবং পিতৃতান্ত্রিক স্টিরিয়োটাইপ রয়েছে এমন মুচলেকাও দেওয়া হয়। ২০০৭ সালে বেলজিয়ামে বিয়েনভেনু মন্দোন্দো নামের এক আফ্রিকান-বেলিজিয়ান নাগরিক কোর্টে যান এই বইকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবি জানিয়ে। ২০১৯ সালে এই বইটির বিশেষ ‘ডিজিটাল-এডিশন’ প্রকাশ করা হয়। তখনও সমালোচনার ঝড় ওঠে। এমন বাঙালি পাঠক বোধহয় কম আছেন যিনি এই বইটি পড়েননি। বইটির নাম ‘কঙ্গোয় টিনটিন’! এমন একটি বই যা আপাদমস্তক বর্ণবিদ্বেষ এ মোড়া। সাম্রাজ্যবাদী এক ইউরোপিয়ান দেশের প্রোপাগান্ডা করার জন্য বানানো। টিনটিন? যে টিনটিন বাঙালিকে বিশ্ব চিনিয়েছিল, যে টিনটিন তার শৈশব-কৈশোরের সঙ্গী, যে টিনটিনের বই পঞ্চাশোর্ধ্ব বাঙালিও হাতের কাছে পেলেই আবার তাতে বুঁদ হয়ে যায়, তা হোক না সেই বই তার আগেও বার-দশেক পড়া, সেই টিনটিন বর্ণবিদ্বেষী? সত্যিই তাই? আচ্ছা