পোস্টগুলি

2024 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মৃত্যুভূমি-The Dead Lands Saga (প্রথম ৭ পাতা)

ছবি
  ______________________________________________________________________________ সম্পূর্ণ মৃত্যুভূমি কমিকসটি পড়তে ক্লিক করুন:  ১.  প্রাথমিক প্রচ্ছদ:    https://antareep.in/antareep/product/mrityubhumi-the-dead-lands-saga-writer-artist-signed-copy-2-art-cards-poster-sticker-set ২.  বিকল্প প্রচ্ছদ:  https://antareep.in/antareep/product/mrityubhumi-the-dead-lands-saga-writer-artist-signed-copy-2-art-cards-poster-sticker-set-alternative-cover

টিভি সিরিয়াল - অর্ঘ্য দীপ

ছবি
অলঙ্করণ:  শান্তনু মিত্র ______________________________________________________________________________ অর্ঘ্য দীপের কবিতার বই জাদুসফর বিশেষ ছাড়সহ সংগ্রহ করুন এই লিংক-এ ক্লিক করে: 

‘আয় তোর মুন্ডুটা দেখি, আয় দেখি [ক্যালিপার্স] দিয়ে’: ব্রিটিশ-ভারতে ফ্রেনলজি চর্চা ও কয়েকটি ঠগি-করোটির রোমাঞ্চকর বৃত্তান্ত -

ছবি
  ফ্রেনলজিকাল বাস্ট ওক্যালিপার্স ‘আয় তোর মুন্ডুটা দেখি, আয় দেখি [ক্যালিপার্স] দিয়ে’: ব্রিটিশ-ভারতে ফ্রেনলজি চর্চা ও কয়েকটি ঠগি-করোটির রোমাঞ্চকর বৃত্তান্ত সম্রাট লস্কর মাননীয় মহাশয়, কিছুদিন পূর্বে আপনি আমার উপর যে কার্যের দায়িত্ব অর্পণ করিয়াছিলেন তাহা আমি সঠিক সময়ে সম্পন্ন করিয়া উঠিতে পারি নাই। তাহার জন্য আমি যারপরনাই লজ্জিত। আমি অবশেষে আপনার নিমিত্ত দশটি করোটি প্রেরণ করিলাম। এগুলি যদি আপনার কার্যের উপযুক্ত বলিয়া গণ্য করেন, আমি আপনার বর্তমান গবেষণার জন্য এই প্রকার আরও করোটি প্রেরণ করিব। আপনার যদি অপর ধরনের করোটির প্রয়োজন হয়, আমায় তাহা নির্দিষ্ট করিয়া বলিলে আমি সেই ধরনের করোটিরও বন্দোবস্ত করিতে পারিব। নানা কার্যে ব্যস্ততাজনিত কারণে বিলম্ব হইলেও আমার স্থির বিশ্বাস যে অতি সত্ত্বর আমি আপনার সাক্ষাতের সৌভাগ্যলাভ করিব। আপনার একান্ত অনুগত, রাম মোহন রায়   হ্যাঁ, ১০ মার্চ, ১৮২২-এ ইংরেজিতে লেখা এই চিঠিটার লেখকের নাম ঠিকই পড়েছেন। কোনও মুদ্রণ প্রমাদ নয়, একই নামের ভিন্ন কোনও ব্যক্তি নয়, চিঠির প্রাপককে যিনি দশটি মানব করোটির জোগান দিচ্ছেন এবং আরও করোটির জোগানের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন তিনি ভারতের প্রথম আধ

কলকাতা-ত্রয়ীর অর্ধশতক : মৃণাল সেনকে ফিরে দেখা - দীপঙ্কর মুখোপাধ্যায়

ছবি
  কলকাতা-ত্রয়ীর অর্ধশতক : মৃণাল সেনকে ফিরে দেখা দীপঙ্কর মুখোপাধ্যায় প্রায় দেড় দশকের কঠিন সংগ্রামের পর ছয়ের দশকের শেষে পৌঁছে মৃণাল সেন পায়ের তলায় মাটি খুঁজে পেলেন । ১৯৬৮ পর্যন্ত পরিচালক মৃণাল সেনের মার্ক শি ট ছিল ভয়াবহ — তেরো বছরে আটটি ছবি, সাতটি বক্সঅফিসে মুখ থুবড়ে পড়েছে । এমনকি হেমন্তকুমারের প্রযোজনায় খাস কলকাতা নিয়ে সংগীত - সমৃদ্ধ ছবি ‘ নীল আকাশের নীচে ’ ও দর্শকদের তেমন আকর্ষণ করতে পারেনি । বাংলার প্রযোজককুল হাত গুটিয়েছেন, আকাশকুসুম নিয়ে সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে পত্রযুদ্ধ তাঁকে পরিচিতি দিলেও প্রতিষ্ঠা দেয়নি । ভাগ্যান্বেষণে ওড়িয়া ভাষায় ছবি করেছিলেন ‘ মাটির মনিষ ’ , সে ছবিও তেমন চলল না, উপরন্তু তিনি আবার বিতর্কে জড়িয়ে পড়লেন । এবার তাঁর অপরাধ— তিনি কালিন্দীচরণ পা ণি গ্রাহীর সাহিত্য অকাদে মি পুর স্কা রপ্রাপ্ত ক্লাসিক উপন্যাসের উপসংহার বদলে দিয়েছেন । ওড়িশার বুধম ণ্ড লী তাঁর মু ণ্ড পাত করতে লাগলেন । উত্যক্ত মৃণাল সেন তাঁর প্রযোজককে বলেছিলেন সিনেমার ক্রেডিট টাইটল থেকে তাঁর নাম মুছে দিতে । ব্যাপারটা শেষ অবধি তত দূর গড়ায়নি, কিন্তু এত বিতর্ক আর দর্শকের কাছে পৌঁছোতে না পারার হতাশার ফলে